রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন
নেত্রকোনার পুলিশের প্রতি নেগেটিভ ধারণা বদলাতে জনগণের পাশে ওসি-রফিকুল ইসলাম
সোহেল খান দূর্জয় নেত্রকোনা : নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
নেত্রকোনার ১০.১১.২০২২ ইং মোহনগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ রফিকুল ইসলাম পুলিশই জনতা,জনতাই পুলিশ এই শ্লোগানকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন। পুলিশের প্রতি জনসাধারণের ভুল ধারণা বদলিয়ে মানুষের আস্থা বিশ্বাস অর্জনে পুলিশ সর্বদাই জনগণের পাশে মোহনগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম,পুলিশের প্রতি মানুষের ভ্যানতো ধারণা থাকলেও মোহনগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম সে ধারণা বদলে দিয়েছেন।
তিনি একজন জনগণের আস্থাভাজন পুলিশ কর্মকর্তা হিসাবে সর্বদায় জনগণের পাশে থেকে জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে চলেছেন মোহনগঞ্জ থানার মানুষের কল্যাণে।
পুলিশ জনতার,জনতার সেবাই নিয়োজিত পুলিশ জনগণের বন্ধু তিনি তার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেটি দেখিয়ে দিয়েছেন। একজন আদর্শবান( ওসি) হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে মাদকবিরোধী অভিযান চলমান সাইবার ক্রাইম ফৌজদারি মামলাসহ আধুনিক প্রযুক্তি এবং মেধার দক্ষতা দিয়ে অপরাধ দমনের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ এই শ্লোগানকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন।
অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলাম মোহনগঞ্জ থানায় যোগদানের পরপরই তিনি বলেছিলেন, মাদক ছাড়ুন নয়তো মোহনগঞ্জ ছাড়ুন, তিনি তার কথার সুফল বয়ে এনেছেন।উপজেলার মানুষের চোখে একজন আদর্শবান, ন্যায়পরায়ণ ও গরিবের বন্ধু হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছেন। তিনি মাঠ পর্যায়ে তার নির্দেশনায় উক্ত থানা পুলিশের সকল ইউনিট মাদক, সন্ত্রাস,জঙ্গিবাদ, নাশকতাসহ সকল ধরনের ফৌজদারি অপরাধ দমন এবং প্রতিরোধে বিনির্মাণে সুদৃঢ় ভূমিকা রাখেন।তিনি তার সততা, বিচক্ষণতা, বুদ্ধিমত্তা ও মেধা বিকাশের মাধ্যমে উপজেলায় মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ নির্মূলে সর্বদা কাজ করেই চলেছেন।
মোহনগঞ্জ থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা, ধর্ষণ মামলা ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদেরকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।থানায় নিয়মিত মামলা রুজু এবং পুলিশের মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান চলমান অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশের প্রতি মানুষের ভিন্ন ধারণা থাকলেও মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রফিকুল ইসলাম সে ধারণা বদলে দিয়েছেন। ব্যতিক্রমধর্মী একজন পুলিশ কর্মকর্তা হিসাবে তিনি তার সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে চলেছেন দেশ ও মানুষের কল্যাণে।
পুলিশ জনগণের বন্ধু তিনি তার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সেটি দেখিয়ে দিয়েছেন। একজন আদর্শবান পুলিশ কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আধুনিক প্রযুক্তি এবং মেধার দক্ষতা দিয়ে অপরাধ দমনের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ এই শ্লোগানকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন।
ওসি রফিকুল ইসলাম নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ থানায় যোগদানের পর থেকে উপজেলার মানুষের চোখে একজন আদর্শবান, ন্যায়পরায়ণ ও গরিবের বন্ধু হিসাবে পরিচিত ওই পুলিশ কর্মকর্তা। সাধারণ মানুষ তাকে গরিবের আস্থার শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে দেখেন।
তিনি বিচক্ষণতা, বুদ্ধিমত্তা ও মেধা বিকাশের মাধ্যমে উপজেলায় মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ নির্মূল ও দখল বাজদের হাত থেকে মুক্ত করেছেন। তার কাছে ধনী-গরিব ও খেটে খাওয়াসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সমান। তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বেশে মানুষের মাঝে উপস্থিত হয়ে মানুষের সুখ-দুঃখের কথা শুনছেন এবং বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে দিচ্ছেন। তিনি শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তাই নন বছর জুড়ে আইন শৃঙ্খলার পাশাপাশি অনেক সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। দায়িত্বের ক্ষেত্রে তিনি অন্যায়ের সঙ্গে কোনো আপোষ করেননি।
জানা যায়, এই বছরে মোহনগঞ্জ থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানা, ধর্ষণ মামলা ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিদেরকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। মোহনগঞ্জ থানায় নিয়মিত মামলা রুজু এবং পুলিশের বিশেষ অভিযান চলমান অব্যাহত রয়েছে। এছাড়াও নারী-শিশু নির্যাতন মামলার আসামি আটকসহ ভিকটিম উদ্ধার কার্যক্রম ছিল শতভাগ। মোহনগঞ্জ থানায় দালাল মুক্ত ও জুয়ার আসর বন্ধ করার ব্যাপারে পুলিশ প্রশাসনকে প্রশংসা জানিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। যৌন হয়রানি, বাল্যবিবাহ ও ইভটিজিং প্রতিরোধে পুলিশ প্রশাসন মানুষকে সচেতনতা রাখতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন।
মোহনগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, সরকার আমাদের পাঠিয়েছেন মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে এবং তাদের জান মালের হেফাজত করতে। মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে তাদের সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নিতে। আমরা মানুষের অতন্ত্র প্রহরী আমাদের কাজ হচ্ছে দেশকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, চাঁদাবাজ ও ইভটিজার মুক্ত করে মানুষের মাঝে শান্তি ফিরিয়ে আনা।
ওসি আরও বলেন, আইনের কাছে ধনী-গরিব, রিকশা চালকসহ সব শ্রেণি-পেশার মানুষ সমান। একজন নির্যাতিত মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হলো থানা। সেই লক্ষে গোটা বছর মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। আর সকলের সহযোগিতায় সেটি করা সম্ভব হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, নেত্রকোনা জেলা পুলিশ সুপার ফয়েজ আহমেদ স্যারের দিক নির্দেশনায় মোহনগঞ্জ থানার সার্বিক আইন শৃঙ্খলা ভালো রাখা সম্ভব হয়েছে। মোহনগঞ্জ থানার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা ভালো রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেছি।
